নিরীক্ষা কমিটি

জনাব গোলাম নবী এফসিএ ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫৩ সালে মানিকগঞ্জ জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে কৃতিত্বের সাথে স্নাতোক ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে আইসিএবি এর এসোসিয়েট সদস্য এবং 1989 সালে ফেলো সদস্য পদ লাভ করেন।

জনাব গোলাম নবী এফসিএ জি নবী এন্ড কোং, চার্টার্ড একাউটেন্ট ফার্মস এর প্রিন্সিপাল এবং ম্যানেজিং পার্টনার এর দায়িত্ব পালন করছেন।

জনাব মানসুদ আলম ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার আড়াইবাড়ীস্থ বিশিষ্ট শিল্পপতি জনাব এ কে এম বদিউল আলম, সিআইপি এবং মিসেস শাহিদা আলম এর সন্তান। তাঁর পিতার পৃষ্ঠপোষকতা ও সমর্থনে তৈরি পোশাক খাত, জ্বালানী, বিদ্যুৎ, ব্যাংক ও বীমা প্রতিষ্ঠান সহ গড়ে উঠেছে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান।

বর্তমানে জনাব মানসুদ আলম উচ্চ শিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়া অবস্থান করছেন।

জনাব মোঃ ছায়েদুর রহমান কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার বড় শালঘর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষাজীবনে তিনি কৃতিত্বের সাথে বানিজ্য বিষয়ে স্নাতোকোত্তর, এমবিএ এবং এলএলএম ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮৬ সালে সালে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন পদে চাকরী করেন। ক্যাপিটাল মার্কেট বিশেষজ্ঞ জনাব মোঃ ছায়েদুর রহমান ৩৬ বছর চাকরী জীবনের ৩১ বছরই বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সালে তিনি ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডে ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং এর প্রধান হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০১৩ সাল হতে ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি অল কমিউনিটি ক্লাব, কুমিল্লা ক্লাব ও গুলশান নর্থ ক্লাবের সদস্য। এছাড়া তিনি ইমপেরিয়াল ক্যাপিটাল লিঃ, বালি সিকিউরিটিজ লিঃ, লীড ক্যাপিটাল লিঃ, এক্সপার্ট ফিনটেক লিঃ এর চেয়ারম্যান ও বিডি ভেনচার লিমিটেড এর পরিচালক এর দায়িত্ব পালন করছেন।

প্রাক্তন সংসদ সদস্য মিসেস ফরিদুন্নাহার লাইলী জেনিথ ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। অনেক বছর ধরে বাংলাদেশের বেসরকারী বীমা খাতের সাথে জড়িত থাকার কারণে তিনি কিছু করার স্বপ্ন দেখেন এবং এর ফলে জেনিথ ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ধারণাটি গৃহীত হয়।

নোয়াখালী জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মিসেস ফরিদুন্নাহার লাইলী সক্রিয়ভাবে ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান স্নাতক (বি.এ. অনার্স) ও স্নাতকোত্তর (এম.এ) ডিগ্রি অর্জন করেন। তার ছাত্র জীবনে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে তিনি খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সামসুন্নহার হলের ভিপি হিসেবে নির্বাচিত হন।

বিশিষ্ট মনস্তাত্ত্বিক, মিসেস ফরিদুন্নাহার লাইলী সক্রিয়ভাবে দেশের অনেক শিক্ষাগত ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। সমাজে তার অসামান্য অবদানের জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান তাকে পুরস্কার প্রদান করেছে। তিনি বিখ্যাত মানবিক সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাথে জড়িত ছিলেন এবং বাংলাদেশ সেকশন এর ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

মিসেস ফরিদুন্নাহার লাইলী বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন এবং বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক। তিনি ৯ম বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে তাঁর নির্বাচনী এলাকার জনগণকে নম্রতা ও সম্মানের সাথে সেবা প্রদান করেন।

জনাব এ টি এম এনায়েত উল্লাহ ০২ রা অক্টোবর ১৯৫৫ সালে নোয়াখালী জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। বাংলাদেশের শিল্প ও ব্যবসা বানিজ্যের প্রসারে তিনি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অবদান রেখে চলেছেন। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতা ও সমর্থনে গড়ে উঠেছে শতভাগ রপ্তানীমুখী তৈরী পোশাক শিল্প, ফুড ও বীমা প্রতিষ্ঠান সহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। তিনি কৃতিত্বের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৮০ সালে স্নাতোকত্তোর ডিগ্রী অর্জন করেন।

জনাব এ টি এম এনায়েত উল্লাহ ওশেন ফ্যাশন লিঃ, ইন্ট্রামেক্স লিঃ, টেক্স-এইড লিঃ, ওশেন ট্রাউসার্জস লিঃ, ওশেন এমব্রয়ডারি লিঃ, ইনট্রামেক্স ফ্যাশনস লিঃ, ইনট্রামেক্স সোয়েটার লিঃ, ইনট্রামেক্স নিটও্য়্যার লিঃ, ইনট্রামেক্স টেক্সটাইল লিঃ, ইনট্রামেক্স অ্যাপারেলস লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এর দায়িত্ব পালন করছেন।